• [english_date] , [bangla_date] , [hijri_date]

যুক্তরাজ্যে যখনি রাষ্ট্র নায়ক তারেক রহমানের সাথে দেখা হতো ঠিক তখনিই হাসিমুখে কথা বলতাম

Sonaly Sylhet
প্রকাশিত October 2, 2024
যুক্তরাজ্যে যখনি রাষ্ট্র নায়ক তারেক রহমানের সাথে দেখা হতো ঠিক তখনিই হাসিমুখে কথা বলতাম

যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি🖊

যুক্তরাজ্যে যখনি রাষ্ট্র নায়ক তারেক রহমানের সাথে দেখা হতো ঠিক তখনিই হাসিমুখে কথা বলতাম আলহাজ্ব এম এ মালিক বিএনপির চেয়ারপার্সন এর উপদেষ্টা ও যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি ।

রাষ্ট্র নায়ক তারেক রহমান কে কখনো বুজতে
দেইনি নিজের কষ্ট নিজের মধ্যে লুকিয়ে রেখে হাস্যউজ্জল মুখে কথা বলতাম আর ভাবতাম কবে এই দিনগুলি ফিরে আসবে, আজ সেই সূর্য্য উধিত
হয়েছে আমার সেই স্বপ্নের ভাবনা গুলি ও প্রতিফলিত হয়েছে

বিএনপি সংগ্রাম করছে জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য, ক্ষমতার জন্য নয় , জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির যুক্তরাজ্যের নেতা কর্মীরা বাংলাদেশে প্রত্যেকটি আন্দোলনের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে এক সংগে কাজ করেছে ।

দেশের নেতাকর্মীরা দফায় দফায় নির্যাতিত ও জেল জুলুম মাথায় নিয়ে দল কে টিকিয়ে রেখেছেন দলের অনেকের বাসা বাড়িতে পুলিশ একাদিক বার হানা দিয়েছে, মা বাবা ভাই বোনদের কে হয়রানি করেছে অনেক নেতাকর্মী রাতে বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে ও রেহাই পাননি ।

এই নিপীড়ণের মধ্যে ও আমরা যুক্তরাজ্যে কঠিন থেকে কঠিন কর্মসূচি দিয়েছি , আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছেন আমরা আন্দোলন সংগ্রাম করেছি মানুষের ভোটাধিকার রক্ষা করা ও ন্যায্য অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য, বিএনপি কখনো জ্বালাও পুড়াওয়ের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না।

মাদার অফ ডেমোক্রেসি বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে, সাবেক সরকার গৃহবন্দী করে যে জুলুম নির্যাতন করছে সেটা এ দেশের মানুষ নিজ চোঁখে দেখেছে ।

আমরা মাদার অফ ডেমোক্রেসি কেন বলি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া,কে তিনি যখন ভিবিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন তখন তাহাকে বিদেশে পাঠিয়ে , চিকিৎসা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল কিন্তু বিদেশে পাঠানো তো দূরের কথা, দেশে ও তাহাকে সঠিক চিকিৎসা করতে দেয়নি সাবেক এই জালিম সরকার।

গৃহবন্দী থাকা অবস্থায় নেত্রী বলেছিলেন এদেশের মানুষ যেভাবে দেশেই চিকিৎসা করে বেঁচে আছে তাহলে আমি ও এদেশে যতদিন বেঁচে আছি এখানেই থাকবো প্রয়োজন নেই,বাহিরে গিয়ে চিকিৎসা করার ।

এম এ মালিক আরো বলেন আমরা যুক্তরাজ্যে বসবাস করে বিএনপির রাজনীতি করছি কিন্তু এতো গুলি বছর কঠিন সময় পার করে বহুবার সাবেক সরকারের গোন্ডা বাহিনীদের মোকামুখী হয়ে লাঞ্ছনা বঞ্চনার শিকার হয়েছি ।

আমি সিলেটের ছেলে দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ, বালাগঞ্জ, এলাকার জনগণ আমাকে স্নেহ করেন আমি দেশে আসতে পারিনি এই জালিম সরকারের একাদিক মামলার কারণে তাই যুক্তরাজ্যে থেকেই দলের জন্য নিজের শ্রম ও মেধাবুদ্ধি কাজে লাগিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে গিয়েছি ।