সিলেট ৭ই মার্চ, ২০২১ খ্রিস্টাব্দ | ২২শে ফাল্গুন, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ | ২৩শে রজব, ১৪৪২ হিজরি
প্রকাশিত: ৬:১৫ অপরাহ্ণ, জুলাই ১১, ২০১৯
সোনালী সিলেট ডেস্ক ::: ফারমার্স ব্যাংক (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) থেকে চার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাসহ (এসকে সিনহা) ১১ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন আগামী ২৮ আগস্ট ধার্য করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) মামলাটির এজাহার আদালতে পৌঁছলে ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ কেএম ইমরুল কায়েশ এজাহার গ্রহণ করে দুদকের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেনকে মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দেন।
মামলায় অপর অভিযুক্তরা হলেন- ফারমার্স ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক একেএম শামীম, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সাবেক ক্রেডিট প্রধান গাজী সালাহউদ্দিন, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট স্বপন কুমার রায়, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সাবেক শাখা ব্যবস্থাপক মো. জিয়া উদ্দিন আহমেদ, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট শাফিউদ্দিন আসকারী, ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. লুৎফুল হক, টাঙ্গাইলের ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান, একই জেলার নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা, সান্ত্রী রায় ওরফে সিমি ও তার স্বামী রনজিৎ চন্দ্র সাহা।
এর আগে বুধবার (১০ জুলাই) দুদক পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
এজাহার থেকে জানা যায়, অভিযুক্তরা প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ফারমার্স ব্যাংক (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) গুলশান শাখা থেকে অস্বাভাবিক দ্রুততার সঙ্গে চার কোটি টাকা ভুয়া ঋণ সৃষ্টি করে তা একই দিন পে-অর্ডারের মাধ্যমে এসকে সিনহার ব্যক্তিগত হিসাবে স্থানান্তর করেন। এরপর ২০১৬ সালের নভেম্বর থেকে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর সময়ের মধ্যে এসকে সিনহা নগদ, চেক ও পে-অর্ডারের মাধ্যমে অন্য অ্যাকাউন্টে টাকা সরিয়ে নিয়ে তা আত্মসাৎ করেন, যা দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪ (২), (৩) ধারায় এবং দণ্ডবিধি আইনের ৪০৯, ৪২০, ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর সাবেক প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার ব্যাংক হিসাবে চার কোটি টাকা লেনদনের ঘটনায় জালিয়াতি প্রমাণের কথা জানিয়েছিলেন দুদকের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ।
এ ঘটনায় ফারমার্স ব্যাংকের সাবেক এমডি কেএম শামীমসহ ছয় কর্মকর্তা এবং মো. শাহজাহান ও নিরঞ্জন চন্দ্র সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
তারা এসকে সিনহার ব্যাংক হিসাবে চার কোটি টাকা স্থানান্তরের বিষয়টি স্বীকার করেন।
সংবাদটি ভাল লাগলে শেয়ার করুনপ্রধান সম্পাদক : মোঃ উস্তার আলী,
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ তাজুল ইসলাম,
বার্তা সম্পাদক : আব্দুল খালিক।
সম্পাদক কর্তৃক বার্তা অফসেট প্রেস, লিয়াকত ভবন, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট থেকে মুদ্রিত ও ৩/১৭, সুরমা মার্কেট (২য় তলা), সিলেট থেকে প্রকাশিত।
মোবাইল : ০১৭১১-৩৯৯৬৬৬, ০১৭৩৩-৫৭৫৯২০ (সম্পাদক ও প্রকাশক)
০১৭২২-৯৪০২১৬ (বার্তা সম্পাদক)।
ই-মেইল : sonalysylhet2016@gmail.com
Web : www.sonalysylhet.net
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি