সিলেট ২৬শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | ১১ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
প্রকাশিত: ৬:০০ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ২৬, ২০১৮
সোনালী সিলেট ডেস্ক রিপোর্ট ::: একাদশ সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের জন্য ৪৮টি আসন প্রাথমিকভাবে বাছাই করেছে নির্বাচন কমিশন। এরমধ্যে রয়েছে মর্যাদাপূর্ণ সিলেট-১ আসনও।
এই ৪৮ আসনের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে ছয়টি আসন নির্ধারণ করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক যুগ্মসচিব এস এম আসাদুজ্জামান জানিয়েছেন।
বিএনপিসহ অধিকাংশ দলের আপত্তির মধ্যেই এবার সংসদ নির্বাচনে প্রথম যন্ত্রে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। শহরাঞ্চলের ছয়টি আসনের সব কেন্দ্রে ইভিএমে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত শনিবারই নিয়েছে ইসি।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিবসহ সংশ্লিষ্টরা শহরাঞ্চলের ৪৮টি আসন ইভিএমের জন্য উপযুক্ত হিসেবে বাছাই করেছেন। এর মধ্য থেকে দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে ৬টি আসন চূড়ান্ত করা হবে।
২৮ নভেম্বর এ ছয়টি আসন বাছাইয়ের কথা থাকলেও রোববার সিদ্ধান্ত হয়েছে, আজ সোমবার লটারিটি হবে।
আসাদুজ্জামান বলেন, “সোমবার বিকাল ৫টায় ইসির সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে কম্পিউটার প্রোগ্রামের মাধ্যমে দ্বৈবচয়ন অনুষ্ঠিত হবে।”
সিইসি কে এম নূরুল হুদা, নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম, শাহাদাত হোসেন চৌধুরী ও ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এ সময় উপস্থিত থাকবে।
‘লটারি’ হবে যে ৪৮ আসনের মধ্যে
ঠাকুরগাঁও-১, দিনাজপুর-৩, নীলফামারী-২, লালমনিরহাট-৩, রংপুর-৩, গাইবান্ধা-২, বগুড়া-৬, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩, নওগাঁ-৫, রাজশাহী-২, পাবনা-৫, কুষ্টিয়া-৩, খুলনা-২ ও ৩, সাতক্ষীরা-২, ভোলা-১, বরিশাল-৫, টাঙ্গাইল-৫, জামালপুর-৫, শেরপুর-১, ময়মনসিংহ-৪, ঢাকা-৪ থেকে ঢাকা-১৩, ঢাকা-১৫ থেকে ঢাকা-১৮, গাজীপুর-২, নরসিংদী-১ ও ২, নারায়ণগঞ্জ ৪ ও ৫, ফরিদপুর-৩, মাদারীপুর-১, সিলেট-১, কুমিল্লা-৬, ফেনী-২, চট্টগ্রাম ৯ থেকে ১১।
ইভিএমে ভোট যেভাবে হয়
স্থানীয় নির্বাচনে এ ইভিএম ব্যবহার হয়েছে রংপুর, খুলনা, গাজীপুর ও বরিশাল সিটি নির্বাচনে।
আঙ্গুলের ছাপ, ভোটার নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর বা স্মার্ট পরিচয়পত্র ব্যবহার করে ভোটার শনাক্ত করা হয়।
নির্দিষ্ট কেন্দ্রের ভোটকক্ষে একজন করে ভোটার ভেরিফিকেশন করেন পোলিং অফিসার।
ডেটাবেইজে ভোটার বৈধ হিসেবে শনাক্ত হলেই ভেরিফিকেশনের সঙ্গে যুক্ত প্রজেক্টের মাধ্যমে তা পোলিং এজেন্টের কাছে দৃশ্যমান হবে।
মেশিনটিতে কুইক রেসপন্স কোড QR CODE সহ আরও কিছু তথ্য সম্বলিত টোকেন মুদ্রণ করে ভোটারকে দেওয়া হয়।
ভোটার টোকেন নিয়ে সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তার কাছে এলে ভোটিং মেশিনের QR CODE স্ক্যানারের মাধ্যমে শনাক্ত করে গোপন কক্ষে থাকা তিনটি পদের জন্য ব্যালট ইউনিটে ব্যালট ইস্যু করা হবে।
ভোটার পছন্দের প্রার্থী ও প্রতীক দেখে বাম দিকে বোতামে চাপ দিয়ে সিলেক্ট করবেন এবং ওই ব্যালট ইউনিটের সবুজ রংয়ের CONFIRM বোতাম চেপে তার ভোট শেষ করবেন।
কখনো ভুলবশত কোনো প্রতীক সিলেক্ট করা হলে, ব্যালট ইউনিটের লাল রংয়ের CANCEL বোতাম চেপে পরবর্তীতে যে কোনো প্রার্থীকে আবার সিলেক্ট করা যাবে।
এভাবে দুই বার CANCEL করা যাবে, তৃতীয়বার যেটি সিলেক্ট করা হবে সেটি বৈধ ভোট হিসেবে গৃহীত হবে।
সংবাদটি ভাল লাগলে শেয়ার করুনপ্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ তাজুল ইসলাম,
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নাঈমুর রহমান নাঈম
উপদেষ্টা : উস্তার আলী
সম্পাদক কর্তৃক বার্তা অফসেট প্রেস, লিয়াকত ভবন, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট থেকে মুদ্রিত ও প্রধান কার্যালয় : সামসুদ্দিন মার্কেট,(২য় তলা) পুরাতন পুলের মুখ ভার্থখলা,দক্ষিণ সুরমা সিলেট থেকে প্রকাশিত।
ফোন : ০২৯৯৬৬৩২৩০১
মোবাইল : ০১৭১১-৩৯৯৬৬৬, ০১৭৩৩-৫৭৫৯২০ (সম্পাদক ও প্রকাশক)
ই-মেইল : sonalysylhet2016@gmail.com
Web : www.sonalysylhet.net
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি