সিলেট ৭ই মার্চ, ২০২১ খ্রিস্টাব্দ | ২২শে ফাল্গুন, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ | ২৩শে রজব, ১৪৪২ হিজরি
প্রকাশিত: ৮:৩৩ পূর্বাহ্ণ, মে ১৫, ২০১৯
সোনালী সিলেট ডেস্ক ::: মুক্তিযোদ্ধা ও শিক্ষাবিদ চৌধুরী ইফতেখার মবিন পান্না আর নেই। বুধবার (১৫ মে) সকাল ৯.৫০ মিনিটে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৬ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়েসহ বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
চৌধুরী ইফতেখার মবিন পান্না বেশ কিছুদিন ধরে হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসে ভুগছিলেন। এক মাস আগে তার হৃদযন্ত্রে রিং পড়ানো হয়।
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার রামগাঁতি গ্রামের শিক্ষাবিদ ও কবি চৌধুরী ওসমানের ছেলে চৌধুরী ইফতেখার মবিন পান্না সলপ ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধকালে উত্তরবঙ্গের বৃহত্তম মুক্তিযোদ্ধা সংগঠন পলাশডাঙ্গা যুব শিবিরের সহকারী পরিচালক ছিলেন তিনি।
পান্না রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক কবি জুলফিকার মতিন এবং দৈনিক সমকালের সহকারী সম্পাদক কথাসাহিত্যিক ইমতিয়ার শামীমের ভাই।
স্বজনরা জানান, বুধবার বাদ আছর রামগাঁতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে জানাজা শেষে তাকে রামগাঁতি গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
চৌধুরী ইফতেখার মবিন পান্না ১৯৭১ সালে উল্লাপাড়ার ঘাটিনা রেলসেতুতে সংঘটিত সিরাজগঞ্জের প্রথম প্রতিরোধ যুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। স্বাধীনতার পর বেসামরিক প্রশাসক হিসেবে তাকে উল্লাপাড়া থানার দায়িত্ব দেওয়া হয়। পান্না সলপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। এছাড়া উল্লাপাড়ার প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সলপ উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটিতে পর পর তিনবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি।
চৌধুরী ইফতেখার মবিন পান্নার মৃত্যুতে উল্লাপাড়ার সংসদ সদস্য তানভীর ইমাম, সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শফি, উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও উল্লাপাড়া প্রেস ক্লাব শোক প্রকাশ করেছে।
সংবাদটি ভাল লাগলে শেয়ার করুনপ্রধান সম্পাদক : মোঃ উস্তার আলী,
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ তাজুল ইসলাম,
বার্তা সম্পাদক : আব্দুল খালিক।
সম্পাদক কর্তৃক বার্তা অফসেট প্রেস, লিয়াকত ভবন, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট থেকে মুদ্রিত ও ৩/১৭, সুরমা মার্কেট (২য় তলা), সিলেট থেকে প্রকাশিত।
মোবাইল : ০১৭১১-৩৯৯৬৬৬, ০১৭৩৩-৫৭৫৯২০ (সম্পাদক ও প্রকাশক)
০১৭২২-৯৪০২১৬ (বার্তা সম্পাদক)।
ই-মেইল : sonalysylhet2016@gmail.com
Web : www.sonalysylhet.net
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি