সিলেট ২৫শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই ফাল্গুন, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ | ১৩ই রজব, ১৪৪২ হিজরি
প্রকাশিত: ৯:০৯ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ৬, ২০১৯
সোনালী সিলেট ডেস্ক ::: বোয়িং কর্তৃপক্ষ সাম্প্রতিক সময়ে তাদের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া উড়োজাহাজ ৭৩৭ ম্যাক্সের উৎপাদন সাময়িকভাবে কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইথিওপিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় কয়েক মাসের ব্যবধানে দুটি দুর্ঘটনার পর এমন সিদ্ধান্ত নিল তারা।
শুক্রবার দেওয়া এক বিবৃতিতে তারা জানায়, আগে প্রতিমাসে এ মডেলের ৫২টি করে বিমান বানালেও মধ্য এপ্রিল থেকে ৪২টি করে বানানো হবে।
সাড়ে তিনশ মানুষের প্রাণ কেড়ে নেওয়া মর্মান্তিক দুটি দুর্ঘটনার পর বিভিন্ন দেশ ও বিমান পরিবহন সংস্থাগুলোতে ৭৩৭ ম্যাক্সের সরবরাহ সাময়িকভাবে স্থগিত হওয়ার পর বোয়িং এ সিদ্ধান্ত নিল।
প্রাথমিক তদন্তে ইন্দোনেশিয়া ও ইথিওপিয়ার বিধ্বস্ত বিমান দুটিতে ‘এন্টি-স্টল’ সিস্টেমে ত্রুটি পাওয়ার কথা জানার পর বিশ্বব্যাপী এ মডেলের সব বিমানকেই ‘গ্রাউন্ডেড’ করে রাখা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ১০ মার্চ ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্সের ইটি৩০২ ফ্লাইটটি আদ্দিস আবাবা থেকে উড্ডয়নের মাত্র আট মিনিটের মাথায় বিধ্বস্ত হয় এবং ১৫৭ আরোহীর সবাই মারা যান। এর মাত্র পাঁচ মাস আগে ইন্দোনেশিয়ার লায়ন এয়ারের একই ৭৩৭ ম্যাক্স মডেলের আরেকটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হন ১৮৯ আরোহী।
দুর্ঘটনার আগে উভয় বিমানের চালকরাই এমসিএস নামে পরিচিত ‘অ্যান্টি-স্টল সিস্টেম’ নিয়ে গলদঘর্ম হয়েছিলেন বলে প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে। এমসিএসে ত্রুটির কারণে বিমানদুটি নিচের দিকে (নোজডাইভ) নেমে এসেছিল বলেও ধারণা করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার ইথিওপিয়ান কর্তৃপক্ষের এক প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার জন্য ওই ‘এন্টি-স্টল সিস্টেমের’ ত্রুটির দিকেই ইঙ্গিত করা হয়েছে। তারা বলেছে, দুর্ঘটনার আগের মুহুর্তগুলোতেও চালকরা বারবারই বোয়িংয়ের দেয়া নির্দেশিকা মেনেই বিমান চালানোর চেষ্টা করেছিলেন।
সংবাদটি ভাল লাগলে শেয়ার করুনপ্রধান সম্পাদক : মোঃ উস্তার আলী,
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ তাজুল ইসলাম,
বার্তা সম্পাদক : আব্দুল খালিক।
সম্পাদক কর্তৃক বার্তা অফসেট প্রেস, লিয়াকত ভবন, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট থেকে মুদ্রিত ও ৩/১৭, সুরমা মার্কেট (২য় তলা), সিলেট থেকে প্রকাশিত।
মোবাইল : ০১৭১১-৩৯৯৬৬৬, ০১৭৩৩-৫৭৫৯২০ (সম্পাদক ও প্রকাশক)
০১৭২২-৯৪০২১৬ (বার্তা সম্পাদক)।
ই-মেইল : sonalysylhet2016@gmail.com
Web : www.sonalysylhet.net
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি