চলমান পর্ব ১
আজ সিলেটে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে তিন টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যা হলো এবং হয়েছে ।
আজ সিলেট ব্লু বার্ড স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষকে জোরপূর্বক পদত্যাগ করিয়েছে শিক্ষার্থীরা।
কিশোরী মোহন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পালিয়েছেন ছাত্রীদের আন্দোলন ও তোপের মুখে পড়ে।
পুলিশ লাইন উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে স্কুলে ফেরালেন তিন শিক্ষককে। যদি ও একটি ভালো উদ্যোগ ।
যদিও শিক্ষা জাতীর মেরুদন্ধ গুনীজনেরা বলেন তবে শিক্ষা প্রতিষ্টানে কেনো এতো বৈশ্যমতা, আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যের ভিত্তিতে অনেক কিছু বেরিয়ে এসেছে
সিলেটের বিভিন্ন স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকরা একাদিক দুর্নীতির সাথে জড়িত রয়েছেন বিভিন্ন সূত্রের খবরে উঠে এসেছে ।
যদি ও সরকার ১০০% বেতন বাসা ভাড়া চিকিৎসা ভাতা উৎসব ভাতা দিয়ে থাকে তাহলে ম্যানেজিং কমিটি ও অভিবাবক সদস্যরা সরকারের নীতিমালায় তাদের বেতন ভাতা দিতে অনীহা কেনো ।
আমরা বিভিন্ন স্কুলে ঘুরে দেখেছি একেকটি স্কুল একেক রখম নিয়মে চলছে যেমন উদাহরণ স্বরূপ শিক্ষার্থীদের বেতন ও টিফিন একেক স্কুলে একেক নিয়মে চলছে ।
উপস্থিত একজন অভিবাবক বলেছেন আমার মেয়েকে ক্লাস সিক্স এ যখন ভর্তি করেছি অনলাইনে ফরম কিনে বিভিন্ন ধরণের ফি সহ সেশন ফি দিলাম ।
কিন্তু দুঃখের বিষয় যখন ক্লাস সেভেনে উতীর্ণ
হলো তখন সেই আরেক কাহিনী এক ক্লাস থেকে আরেক ক্লাসে গেলে আবার সেশন ফি দিয়ে পুনরায় ভর্তি করতে হবে অভিবাবকের অভিযোগ যদি আমি এই স্কুলে আমার মেয়েকে ভর্তি করে থাকি তাহলে আবার কেন সেশন ফি দিতে হবে ।
এতো কিছুর পর ও দুঃখ কষ্ট করে বাচ্চাটা কে পড়াইতেছি ভালো রেজাল্টের আশায় আদো কি সেই স্বপ্ন পূরণ হবে ।
একটি স্কুলে টিফিনের জন্য শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে নেওয়া হয় পতি মাসে ২০০ শত টাকা আবার সেই স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের নিকট থেকে ও টিফিনের জন্য দেন ২০০ টাকা কিন্তু সেখানে ও অনিয়ন ও দুর্নীতি খুঁজে পাওয়া গেছে যা আগামীতে তুলে দরা হবে ।