✒অনলাইন ডেস্ক
কাজির বাজার কোরবানির পশুরহাট জমে উঠেছে বেচাকিনা।ক্রেতা তুলনা মূলক ভাবে কিছুটা কম রয়েছেন । বৃষ্টির কারণে বাজারের ভিতরে প্রচুর কাদা রয়েছে ।
ঠিক মতো চলাফেরা করতে কিছুটা বিগ্নিত হচ্ছেন বিক্রেতা ও ক্রেতারা । গরু বুজাই ট্রাক বাহির থেকে ভিতরে প্রবেশ করিয়ে দিচ্ছে আইন শৃক্ষলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তব্যরত লোকজনেরা।
যাতে রাস্তায় কোন ধরণের যানজট সৃষ্টি না হয় । কাজির বাজার একটি ঐতির্য্যবাহি পুরাতন গরুর বাজার । পতি বছরের ন্যায় ঈদুল আযহার চাঁদ
রাতে সিলেটের আশেপাশের প্রতিটি বাজার ভেঙে।
এই বাজারেই এসে গরুগুলি জড়ো হয় সেই তুলনায় বিক্রি ও বেড়ে যায় । সাধারণ ক্রেতারা অভিযোগ করে বলেছেন অন্যান্য বাজারের তুলনায় এই বাজারে চিটের লভ্যাংশ বেশি থাকার কারণে । অনেকের কাজির বাজার গরু হাঁটার পতি গরু কিনার আকর্ষণ কমে গেছে ।
শুক্রবার গহরপুর ঈদগাহ বাজার থেকে গরু নিয়ে আশা একজন ক্রেতা জানিয়েছেন । সেই বাজারে গরু পতি ৫০০ টাকা চিট এ জন্য তিনি সেখান থেকে গরু খরিদ
করে নিয়ে এসেছেন । স্থানীয় লোকজন বলেছেন বিগত কয়েক বছর দরে কাজির বাজারে সেই আগের বাজার হয় না । লোকজন অন্যান্য বাজারে চলে যায় ।
এই এলাকার বিজ্ঞ একজন প্রবীণ লোক বলেছেন । মরহুম মকন মিয়া সাহেব যে ভাবে বাজার কে পরিচালিত করেছেন এখন আর সে ভাবে বাজার পরিচালিত হয় না । আগে বাজারের পরিধি ছিলো
তালতলা থেকে শেখঘাট হয়ে প্রায় লামাবাজার পর্যন্ত চলে যেতো । এখন সেই দৃশ্য আর চোখে পরে না । কিন্তু ঈদের চাঁদ রাতে এই বাজারে সব গরু চলে আসে তখন ঠিকই এই দৃশ্য চোখে পরে ।